মাল্যাশিয়া

সংস্থান এবং শক্তি

মালয়েশিয়া খনিজ সম্পদগুলিতে সমৃদ্ধ, এবং খনন (পেট্রোলিয়াম আহরণ সহ) জিডিপির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হিসাবে চিহ্নিত, যদিও এটি শ্রমশক্তিগুলির একটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ নিযুক্ত করে। প্রধান ধাতব আকরিকগুলি হ'ল টিন, বক্সাইট (অ্যালুমিনিয়াম), তামা এবং লোহা। দেশের অভ্যন্তরে প্রাপ্ত ছোট ছোট আকরিকগুলির মধ্যে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, অ্যান্টিমনি, পারদ এবং স্বর্ণ। টিন মূলত উপদ্বীপের মালয়েশিয়ার মেইন রেঞ্জের পশ্চিম alongালু উপকূলের জলাধারগুলিতে দেখা যায় এবং উপদ্বীপের পূর্ব উপকূলে ছোট ছোট জমা রয়েছে; এর উত্পাদন বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের অন্যতম স্তম্ভ গঠন করে। মালয়েশিয়ার বাক্সাইট উত্পাদন উপদ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে জোহরের কাছে কেন্দ্রিক এবং দেশটির তামা পশ্চিম সাবাহ থেকে আসে।

১৯ 1970০ এর দশক থেকে টিনের আউটপুট নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে কারণ সহজেই অ্যাক্সেসযোগ্য পলল জমাগুলি হ্রাস পেয়েছে, খনির ক্রমবর্ধমান ব্যয় এবং বিশ্ব টিনের বাজারে ওঠানামা চাহিদা। তবুও, দেশটি টিন সরবরাহকারী বিশ্বের শীর্ষ সরবরাহকারীদের মধ্যে রয়ে গেছে। বিংশ শতাব্দীর শেষ দশকগুলিতে অন্যান্য খনিজগুলির (পেট্রোলিয়াম বাদে) উত্পাদন একইভাবে হ্রাস পেয়েছিল, যদিও ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে লোহা আকরিকের খনির পুনঃনির্মাণ শুরু হয়েছিল।

মালয়েশিয়ার সবচেয়ে মূল্যবান খনিজ সম্পদ হ'ল এর পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ। অপরিশোধিত তেল, পরিশোধিত পেট্রোলিয়াম এবং আরও সম্প্রতি তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথে দেশের পণ্য রফতানি আয়ের একটি বড় অংশ হিসাবে দায়ী। প্রায় সমস্ত প্রধান তেল ও গ্যাসক্ষেত্র সমুদ্রের উপকূলে- উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল, সরাকের উত্তর-পূর্ব উপকূল এবং সাবাহের পশ্চিম উপকূলবর্তী —

মালয়েশিয়া শক্তি উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং পেট্রোলিয়াম সংস্থান বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য শক্তির উত্স হিসাবে চিহ্নিত। দেশের কয়লা এবং পিট প্রমাণিত মজুদ খনি জন্য অর্থনৈতিক নয় এবং মূলত অপ্রস্তুত থেকে গেছে। কাঠ এবং কাঠকয়লা একসময় প্রচলিত জ্বালানী ছিল, তবে শহরাঞ্চলে এগুলি বোতলজাত গ্যাস দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। মালয়েশিয়ার ক্ষমতার একটি ক্ষুদ্র অংশ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র দ্বারা উত্পাদিত হয়, বেশিরভাগ উপদ্বীপে। উপদ্বীপ এবং পূর্ব মালয়েশিয়ার উভয় অভ্যন্তরের উচ্চভূমিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং খাড়া গ্রেডিয়েন্টগুলি আরও জলবিদ্যুত বিকাশের জন্য যথেষ্ট সম্ভাবনা রাখে; সারাওয়াকে, বালুই নদীর তীরে একটি বৃহৎ জলবিদ্যুৎ বাঁধের নির্মাণ কাজ ১৯৯০-এর দশকে শুরু হয়ে একবিংশ শতাব্দীতে অব্যাহত ছিল। মালয়েশিয়াও পাম অয়েল থেকে বায়োফুয়েল উত্পাদন শুরু করেছে।

উৎপাদন

Manufacturing has undergone rapid expansion since the 1970s, with the aim of producing goods for export, while shifting away from import substitution (a policy of replacing imported products with those made domestically). By the early 21st century the sector had become the backbone of Malaysia’s economic growth, constituting the largest share (nearly one-third) of the country’s GDP and employing more of the workforce than all the primary activities (e.g., agriculture and mining) combined.

Growth has been especially notable in the assembly of electronic equipment, electrical machinery, and appliances, as well as in the production of chemicals and textiles. There also has been substantial development of a variety of heavy industries, including steelmaking and automobile production—the latter implemented through a Malaysian-Japanese joint venture. Peninsular Malaysia, especially the urban area of Kuala Lumpur and the rest of the developed zone along the western side of the peninsula, is responsible for the bulk of the country’s manufacturing output.

One strategy designed to promote manufactured exports has been the establishment of a number of free-trade zones, which have provided duty-free access to imported raw materials and semifinished parts in addition to numerous investment and export incentives. Industrial estates also have been established in less-developed parts of the country to stimulate manufacturing and to balance industrial growth, but manufacturing capacity has remained highly concentrated. The country’s heavy industries—more important politically than economically—generally have been saddled with excess capacity and high production costs. Increasingly, development strategy has shifted to the promotion of small and medium industries that manufacture their own parts and acquire technology from more economically developed countries, the aim being to move beyond the stage of assembly-only manufacturing. Such initiatives have enabled Malaysian industries such as automobile manufacturing to move from assembly-only production in the mid-1980s to full-fledged production—with minimal reliance on imported components—in the 21st century.

Finance

Malaysia has an active and growing financial sector, which has been encouraged by government policies that promote foreign investment, market competition, and the privatization of publicly held enterprises. Banking and insurance are regulated by the state-run Bank Negara Malaysia, which issues the national currency, the ringgit. The state permits a variety of banking activities, including semipublic banks that operate on Islamic financial principles. Since 1990 the island of Labuan, off the southwest coast of Sabah, has served as an international financial centre; a regulatory authority there issues offshore banking licenses. Kuala Lumpur has a commodity exchange and a stock exchange.

Trade

Malaysia’s export structure shifted dramatically during the last decades of the 20th century, from one dominated by rubber and tin to one in which manufactured goods accounted for well over half of all export earnings by the early 21st century. Electrical and electronic products constitute the largest proportion of exported manufactures. Commodities exports, however, especially palm oil and rubber, remain important. Imports are dominated by electronics parts, machinery, and other manufactured goods. Malaysia’s chief trading partners are Japan, Singapore (because of its status as an entrepôt port in the region), the United States, and China. Other prominent partners include Thailand, Taiwan, and South Korea. Malaysia belongs to the Association of Southeast Asian Nations (ASEAN) and the World Trade Organization (WTO).

• 

•